Friday, October 17

এগিয়ে আসছে গভীর নিম্নচাপ, তুমুল ঝড়বৃষ্টির আশঙ্কা বঙ্গে, কি কি বিষয়ে সতর্ক থাকবেন এসময়?

ঝড়বৃষ্টির সময় বাইরে বেরনো থেকে বিরত থাকুন। বাইরে থাকলে কোনো নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন।

বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে গভীর নিম্নচাপ। আগামী কয়েকদিনে তুমুল ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাষ জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। 28 মে থেকেই দুর্যোগের আশঙ্কা ঘনাচ্ছে বঙ্গের আকাশে। সমুদ্রের ওপর ধীরে ধীরে শক্তি বাড়াচ্ছে নিম্নচাপ।

নিম্নচাপের আশঙ্কায় উত্তরবঙ্গ সহ দক্ষিনবঙ্গের একাধিক জেলায় জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। ঝড়বৃষ্টির সঙ্গে কোথাও কোথাও ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে। গতকাল মঙ্গলবারই নিম্নচাপটি তৈরি হয়েছিল। এখন সে শক্তি বাড়িয়ে ক্রমশ উত্তর দিকে স্থলভাগের দিকে সরে আসছে। আজ বুধবার থেকেই উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার ঝড়বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার ২৯ মে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। ফলে জলমগ্ন হতে পারে বিস্তীর্ণ এলাকা। শহর কলকাতায়ও অতিবৃষ্টিতে জল জমার আশঙ্কা রয়েছে। বাড়তে পারে নদীর জলস্তর। নিম্নচাপের প্রভাবে সমুদ্র উত্তাল হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আগামী শনিবার ৩১ মে পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

শুক্রবার ৩০ মে, দক্ষিন ২৪ পরগণা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলি, দুই বর্ধমান, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূমে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলায়ও শুক্রবার ভারী বৃষ্টিপাত হবে। দুই ২৪ পরগণা ও দুই মেদিনীপুরে এর সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হওয়া বইতে পারে। একাধিক জেলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

এগিয়ে আসছে গভীর নিম্নচাপ, তুমুল ঝড়বৃষ্টির আশঙ্কা বঙ্গে, কি কি বিষয়ে সতর্ক থাকবেন এসময়?

উত্তরবঙ্গে বৃহস্পতিবার ২৯ মে এবং ৩০ মে শুক্রবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারের কোন কোন অংশে অতি প্রবল (২০ সেন্টিমিটারের বেশি) বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। বৃষ্টির প্রভাবে পার্বত্য অঞ্চলে ধস নামার সম্ভাবনা আছে।

আবহাওয়ার এমন দুর্যোগের সময় বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। বৃষ্টির সময় অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করুন। জমা জল থেকে দুরে থাকুন। জমা জলে বিপদের ঝুঁকি থাকে। ঝড়বৃষ্টিতে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে পড়তে পারে। সেদিকে খেয়াল রেখে তবেই খুব প্রয়োজন পড়লে বাইরে যাওয়া আসা করুন। 

ঝড়বৃষ্টির সময় বাইরে বেরনো থেকে বিরত থাকুন। বাইরে থাকলে কোনো নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন। কোন বড় গাছ বা খোলা জায়গায় বজ্রবৃষ্টির সময় দাঁড়াবেন না। ব্জ্রপাতের সময় ধাতব কোনো বস্তু, গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটি থেকে দূরে থাকুন। এসময় বাড়িতে থাকলে ল্যাপটপ, মোবাইল, টিভি, ফ্রিজ প্রভৃতি ইলেকট্রনিক জিনিস বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন রাখুন এবং দুরে থাকুন। বিপদের সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করুন।

আরও পড়ুন

এখন তারবিহীন বিদ্যুৎ বা ওয়্যারলেস পাওয়ার ট্রান্সমিশন আর কারোর অজানা নয়। তারের মাধ্যমে সরাসরি সংযোগ ছাড়াই ইলেকট্রনিক ডিভাইসে পৌঁছে যাচ্ছে বিদ্যুৎ।

ব্লাশ পিঙ্ক ড্রেপড স্কার্টের সঙ্গে শ্যাম্পেন-টোন করসেট ব্লাউজের নিখুঁত ফিটিংস আর সুইটহার্ট নেকলাইন বাণীর লুকে এনে দিয়েছিল আধুনিকতার ছোঁয়া।

তিনি আরও জানান, প্রতিবার এমন হাসির আগে তার ঘাড় ও বুকে এক ধরনের ‘ভয়ংকর’ অনুভূতি হয়। তারপর হঠাৎ শুরু হয় হাসি। সেই সময় তিনি কোনো কথা বলতে বা গিলতে পারেন না। এমনকি শ্বাস নিতেও কষ্ট হয় তার।

নীল সমুদ্রের ধারে দু’জনের সেই অন্তরঙ্গ মুহূর্ত দেখে অনুরাগীদের ধারণা, এবার সম্পর্কে বোধহয় সিলমোহর পড়ল আনুষ্ঠানিকভাবেই।

শোনা যায়, একসময় মা সারদা দেবী যখন তারকেশ্বরের দিকে যাচ্ছিলেন, তখন দুই ‘কুখ্যাত’ ডাকাত তাকে অপহরণ করে বেঁধে রেখেছিল এখানে। তারপর…

তবে এবারের ‘সালতানাত’-এ তাঁর সাজ একেবারেই ছিল চোখ ছানাবড়া করে দেওয়ার মত। আর তার ঝাঁজ সামলাতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছে তাঁর ভক্ত এবং অনুরাগীরা।

ছবির নাম এমন একটি রাখার চেষ্টা হচ্ছিল যা একদিকে পুরনো প্রেমের স্মৃতি উস্কে দেবে, আবার নাম নিয়ে কোনও আইনি জটিলতাও থাকবে না।

রুক্মিণী বসন্ত দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমার পরিচিত মুখ। তবে এই পুজোয় মুক্তি পাওয়া ‘কান্তারা: আ লেজেন্ড- চ্যাপ্টার ১’ এর সৌজন্যে নেটদুনিয়ায় তিনি এখন একরকম পরিচিতির শিখরে। ছবিতে রাজকন্যা কঙ্কাবতীর চরিত্রে…